গর্ভকালীন সময়ে হোমিও ঔষধ সেবন
Pregnancy
and homoeopathic
medicines
http://bashirmahmudellias.blogspot.com/
https://bashirmahmudellias.wordpress.com/
মহিলারা
গভর্ধারণ করলে
আর রক্ষা
নাই। গাইনী
ডাক্তাররা তাদেরকে পায়খানা,
প্রস্রাব, রক্ত,
এক্স-রে,
আলট্রাসনোগ্রাম,
এমআরআই, সিটিস্ক্যান ইত্যাদি ইত্যাদি এক বস্তা টেস্ট করতে দিবেন। কিন্তু কেন ? গভর্ধারণ করা কি কোন অপরাধ ? ববরর্তার
একটা সীমা
থাকা দরকার !
তারপর দিবে
এক বস্তা
ঔষধ / ইনজেকশান / ভ্যাকসিন,
মাসের পর
মাস খেতে
থাক ! কেন
? এখন
আমরা তো
সবাই স্বচক্ষেই
দেখি, জিওগ্রাফী /
ডিসকভারী টিভি
চেনেলগুলোতে,
গরু-ছাগল-হরিণ-বাঘ-সিংহ-হাতি
সবাই গর্ভধারণ
করছে এবং
সুস্থ-সুন্দর বাচ্চা জন্ম দিচ্ছে। কই, তাদের তো গাইনী ডাক্তারদের
কাছেও যেতে
হয় না,
এক বস্তা
টেস্টও করতে
হয় না,
মাসকে মাস
ঔষধও খেতে
হয় না
কিংবা সিজারিয়ান
অপারেশানও লাগে
না। হাস্যকর
কিছু বললাম ?
না, আসলে
আত্মিক এবং
বুদ্ধিবৃত্তিক দিক থেকে আমরা ভিন্ন হলেও জৈবিক দিক দিয়ে কিন্তু পশু-পাখিদের
সাথে আমাদের
কোন পার্থক্য
নাই।
এবার
আসা যাক
গর্ভকালীন সময়ে
ঔষধ খাওয়া
প্রসংগে। অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতিতে
গর্ভবতীদেরকে ভিটামিন, ক্যালশিয়াম,
আয়রণ, ফলিক
এসিড ইত্যাদি
খাওয়ানো হয়
বস্তায় বস্তায়।
তাদের সমস্ত
ঔষধই এতবেশী
ক্ষতিকর
সাইড-ইফেক্টযুক্ত যে, তারা সেগুলো গর্ভবতীদের
খাওয়াতে সাহস
পায় না।
ফলে তারা
এসব ভিটামিন,
ক্যালশিয়াম, আয়রণ, ফলিক এসিড ইত্যাদি খাওয়াতে থাকে জম্মের মতো। যেহেতু তারা এগুলোকে গর্ভবতীদের
জন্য নিরাপদ
মনে করে থাকেন। তবে এসব ঔষধের কারণে গর্ভবতী ও গর্ভস্থ শিশুর কি কি ক্ষতি হয়, তা জানার কোন উপায় নেই। কারণ প্রথমত বড় বড় ঔষধ কোম্পানীগুলো
সাধারণত তাদের
ব্যবসায়িক স্বার্থের কারণে ঔষধের ক্ষতিকর দিকটি প্রকাশ করে না। দ্বিতীয়ত তাদের এসব ঔষধ যেহেতু ইদুঁর-বাদর-খরগোস-গিনিপিগের
উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আবিষ্কার
করা হয় ;
কাজেই কোন
ঔষধ
ইদুঁর-বাদর-খরগোস-গিনিপিগের
ক্ষতি করে
না বলে
মানুষেরও ক্ষতি
করবে না- এমনটা
বলা যাবে
না। তাছাড়া বস্তা বস্তা ক্যালশিয়াম
খাওয়া যে কিডনীতে পাথর
(Renal calculus) হওয়ার একটি মূল
কারণ, এটা
আমরা অনেকেই
জানি।
ইদানীং চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা
জানতে পেরেছেন
যে, বেশী
মাত্রায় আয়রণ
খাওয়া মহিলাদের
স্তন ক্যানসারের
একটি বড়
কারণ। এসব ভিটামিন, ক্যালশিয়াম,
আয়রণ ইত্যাদি
যেহেতু আমাদের
দৈনন্দিন খাবারেই যথেষ্ট পরিমাণে থাকে, কাজেই ট্যাবলেট,
ক্যাপসুল ইত্যাদি ঔষধ আকারে বস্তা বস্তা খেলে তাতে শরীরে এসব উপাদানের
ভারসাম্যহীনতা (imbalance)সৃষ্ঠি হওয়াই স্বাভাবিক।
এসব ভারসাম্যহীনতার কারণেই সম্ভবত গভবতী মায়েদের পেটের পানির (placenta
fluid) পরিমাণ
কমে যায়,
ঠিকমতো প্রসব
ব্যথা উঠতে
চায় না।
ফলে সিজারিয়ান
অপারেশনের (Cesarean operation) সংখ্যা
দিন দিন
বাড়তে থাকে।
এসব ভিটামিন,
ক্যালশিয়াম, আয়রণ, ফলিক এসিড ইত্যাদি বস্তায় বস্তায় খাওয়ার কারণে সবচেয়ে বেশী নগদ যে ক্ষতিটি প্রায়ই লক্ষ্য করা যায়, তাহলো এতে অধিকাংশ মহিলাই ভীষণ রকমে মোটা (obese) হয়ে
যান। আর
এখনকার সকল
চিকিৎসা বিজ্ঞানীই একমত যে, মোটা মানুষরা (এযুগের প্রধান প্রধান ঘাতক রোগ) ক্যানসার,
হৃদরোগ (heart
disease), হাঁপানী, ডায়াবেটিস,
উচ্চ রক্তচাপ,
হার্ট এটাক,
জয়েন্টে ব্যথা (Arthritis) ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হয় বেশী হারে।
সে যাক,
হোমিও চিকিৎসা
বিজ্ঞানীরা গর্ভকালীন সময়ে বাধ্যতামূলকভাবে
কোন (ভিটামিন, আয়রণ, ক্যালশিয়াম
জাতীয়) ঔষধ
খাওয়ানোর পক্ষপাতী নন। বিশেষত যাদের হজমশক্তি ভালো আছে এবং মাছ-গোশত-শাক-সবজি-ফল-মূল
ইত্যাদি কিনে
খাওয়ার মতো
সামর্থ আছে,
তাদের কোন
(ভিটামিন জাতীয়)
ঔষধ খাওয়ার
প্রয়োজন নাই।
তবে যে-সব
গর্ভবতী মায়েরা
শরীরিক-মানসিক দুর্বলতা, রক্তশূণ্যতা
ইত্যাদিতে ভোগছেন, অথবা যারা অভাব-অনটনের
কারণে প্রয়োজনীয়
পুষ্ঠিকর খাবার-দাবার কিনে খেতে পারেন না কিংবা যারা পুষ্ঠিকর
খাবার কিনে
খেতে পারলেও
শারীরিক ত্রুটির
কারণে সেগুলো
যথাযথভাবে শরীরে
শোষিত (absorption) হয়
না, তাদেরকে
ক্যালকেরিয়া ফস
(Calcarea phos),
ফেরাম ফস
(Ferrum phos),
ক্যালি ফস
(Kali
phos),
লিসিথিন (Lecithinum)
ইত্যাদি হোমিও
ভিটামিন / টনিক জাতীয় ঔষধগুলো নিম্নশক্তিতে (6X) অল্প
মাত্রায় খাওয়ার
পরামর্শ দিয়েছেন।
এই ঔষধগুলি
মানব শরীরের
জন্য অতি
প্রয়োজনীয় ক্যালশিয়াম, আয়রণ, পটাশিয়াম
এবং ফসফরাস
সরবরাহ করে
থাকে। পাশাপাশি
এই ঔষধগুলো
আমাদের শরীরকে
এমনভাবে গড়ে
তোলে যাতে
আমাদের শরীর
নিজেই তার
জন্য প্রয়োজনীয়
পুষ্ঠিকর উপাদানগুলো আমাদের দৈনন্দিন
খাবার থেকে
শোষণ করার / গ্রহন করার যোগ্যতা লাভ করে।
গর্ভকালীন সময়ে খেলে এই ঔষধগুলো
আপনার গভর্স্থ
সন্তানের হাড় (bone), দাঁত (teeth), নাক (nose), চোখ (eye), মস্তিষ্ক (brain) ইত্যাদির
গঠন খুব
ভালো এবং
নিখুঁত করতে
সাহায্য করবে
এবং আপনার
সন্তান ঠোট কাটা (harelip), তালু কাটা (cleft
palate), হাড় বাঁকা (rickets), খোঁজা (epicene), বামন (dwarfish), পিঠ বাঁকা (Spina bifida), বুদ্ধি
প্রতিবন্ধি (autism), হৃদরোগ, চর্মরোগ, কিডনীরোগ প্রভৃতি
দোষ নিয়ে
জন্মনোর হাত
থেকে রক্ষা
পাবে। এই জন্য
যাদের বংশে
শারীরিক বা
মানসিক প্রতিবন্দ্বি শিশু জন্মের ইতিহাস আছে, তাদের গর্ভকালীন
সময় এই
ঔষধগুলো অবশ্যই
খাওয়া উচিত।
ভিটামিন জাতীয় এই হোমিও ঔষধগুলো গর্ভবতী মায়েদের স্বাস্থ্যের
এত চমৎকার
যত্ন নেয়
যে, এগুলো
বেশ কয়েক
মাস খেলে
তাদের উচ্চ
রক্তচাপ (hypertension),
হাঁপানী
(asthma),
ডায়াবেটিস(diabetes), মাথাব্যথা, বমিবমিভাব,
ছোটখাট জ্বর-কাশি, খিচুঁনি
(eclampsia) ইত্যাদি
রোগ এমনিতেই
সেরে যায়।
অন্যদিকে যাদের
উচ্চ রক্তচাপ,
হাঁপানী,
ডায়াবেটিস,
খিচুঁনি, ধনুষ্টংকার
ইত্যাদি রোগ
নাই, তারাও
এই ঔষধ
তিনটি খাওয়ার
মাধ্যমে সে-সব
রোগে আক্রান্ত
হওয়ার হাত
থেকে বাঁচতে
পারবেন।
ঔষধ চারটি
একসাথে খাওয়া উচিত নয়; বরং একটি একটি করে খাওয়া উচিত। যেমন- ক্যালকেরিয়া
ফস সাত
দিন, তারপর
ফেরাম ফস
সাত দিন,
তারপর ক্যালি
ফস সাত
দিন, তারপর লিসিথিন সাতদিন -
এইভাবে চক্রাকারে
একটির পর
একটি করে
খান। সাধারণত
1X,
3X, 6X,
12X
ইত্যাদি
নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত ; যেটি মার্কেটে
পাওয়া যায়।
৫ টি বড়ি
করে সকাল-বিকাল
রোজ দুইবার
করে খান। প্রয়োজন মনে করলে গর্ভকালীন
পুরো দশ
মাসই খেতে
পারেন এবং
সন্তানকে
স্তন্যদানকালীন দুই বছরও খেতে পারেন। তবে মাঝে মধ্যে সাতদিন বা পনের দিন মধ্যবর্তী
বিরতি দিয়ে
খাওয়াও একটি
ভালো রীতি। সহজ, আরামদায়ক এবং
সিজারিয়ানমুক্ত
ডেলিভারির জন্য
কলোফাইলাম (Caulophyllum thalictroides) ঔষধটি (৩,
৬,
12 ইত্যাদি
নিম্নশক্তিতে) প্রসবের দুইমাস পূর্ব (অর্থাৎ আট
মাস) থেকে
(৫ বড়ি
করে) রোজ
একবার করে
খেয়ে যান। এটি গর্ভ
রক্ষার অর্থাৎ গর্ভস্থ শিশুকে রক্ষার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। এটি গর্ভস্থ শিশুর চারদিকে পানির (placenta
fluid) পরিমাণ
সঠিক মাত্রায়
বজায় রাখে
এবং পানির
পরিমাণ কমতে
দেয় না,
ফলে অধিকাংশ
শিশু সিজারিয়ান
অপারেশন ছাড়াই
স্বাভাবিক পথে (vaginal
route)
জন্ম নিয়ে থাকে। এমনকি যাদের কোমরের বা তলপেটের (pelvic cavity) গঠন
ভালো নয়
বলে ডাক্তাররা
সিজার করতে
বলে, তাদেরও
দেখেছি শিশু
এবং মায়ের
কোন ক্ষতি
ছাড়াই নরমাল
ডেলিভারি হয়ে
যায়। তাছাড়া অতীতে
যাদের
সিজার হয়েছে,
তারাও কলোফাইলাম
খেয়ে নরমাল
ডেলিভারির মাধ্যমে সন্তান জন্ম দিতে পারেন, নিজের এবং শিশুর কোন ক্ষতি ছাড়াই।
কলোফাইলাম
গর্ভপাতেরও (abortion) একটি
উত্তম ঔষধ, যাতে
ভুয়া প্রসব
ব্যথা দেখা
দিলে এটি প্রয়োগ করতে হয়। যাদের প্রতিবারই
(তৃতীয় মাস, পঞ্চম মাস ইত্যাদি) একটি নির্দিষ্ট সময়ে গর্ভ নষ্ট হয়ে যায়, তারা
সেই নির্দিষ্ট সময়ের একমাস পূর্ব
থেকেই অগ্রিম
এই ঔষধটি
খাওয়া শুরু
করতে পারেন । অন্যদিকে
ডেলিভারির জন্য
খাওয়াবেন পালসেটিলা
(Pulsatilla pratensis) নামক
ঔষধটি। যদি
ডেলিভারি ডেট
অতিক্রান্ত হওয়ার পরও ব্যথা না ওঠে অথবা প্রসবব্যথা
কম ওঠে
অথবা ব্যথা
একবার আসে
আবার চলে
যায়, তবে
পালসেটিলা (Pulsatilla
pratensis) নামক
হোমিও ঔষধটি
আধা ঘণ্টা
পরপর খাওয়াতে
থাকুন। এটি
প্রসব ব্যথাকে
বাড়িয়ে দিয়ে
তাড়াতাড়ি প্রসব
কাজ সমাধা
করার ব্যাপারে
একটি শ্রেষ্ঠ
ঔষধ। এমনকি
ডাক্তাররা যদি
সিজারিয়ান অপারেশান করার জন্য ছুড়িতে ধার দিতে থাকে, তখনও আপনি পালসেটিলা
খাওয়াতে থাকুন।
দেখবেন ছুড়ি
ধার হওয়ার
পূবেই বাচ্চা
নরমাল ডেলিভারি
হয়ে গেছে।
মনে রাখবেন,
নরমাল ডেলিভারির
কষ্ট থাকে
দুয়েক দিন,
কিন্তু সিজারিয়ান অপারেশানের
কষ্ট দুয়েক
বছরেও যায়
না। ক্ষেত্রবিশেষে অপারেশানের
কষ্ট সারাজীবনই
ভোগ করতে
হয়। শুধু তাই
নয়, সন্তানের
পজিশন যদি
ঠিক না
থাকে, তবে
পালসেটিলা তাও
ঠিক করতে
পারে। শিশুর
মাথা যদি
উপরের দিকে
অথবা ডানে-বামে
ঘুরে থাকে,
তবে দুয়েক
মাত্রা পালসেটিলা খাওয়ালেই
দেখবেন শিশুর
মাথা ঘুরিয়ে
অটোমেটিকভাবে নীচের দিকে নিয়ে এসেছে।
ডাঃ
বশীর
মাহমুদ
ইলিয়াস
গ্রন্থকার, ডিজাইন
স্পেশালিষ্ট, ইসলাম গবেষক, হোমিও
কনসালটেন্ট
চেম্বার ঃ
১৩/ক - কে. এম. দাস লেন (২য় তলা),
(হুমায়ুন সাহেবের রেলগেইটের
সামান্য পশ্চিমে
এবং
হায়দার ফামের্সীর উপরে)
টিকাটুলী, ঢাকা।
ফোন ঃ
+৮৮০-০১৯১৬০৩৮৫২৭
E-mail : [email protected]
Website :
http://bashirmahmudellias.blogspot.com
Website :
https://bashirmahmudellias.wordpress.com
সাক্ষাতের সময় ঃ সন্ধ্যা ৬:০০ টা
হইতে রাত
৯:০০ টা
You
should take
each of
these medicines
every time
for one
week only.
Take these
five homeopathic medicines
repeatedly in
a cyclical
way (i.e.
after no.- 5
start again
from no.-
1). Yea,
it is
better to
take all
homeopathic medicines in empty stomach ;
but you
can take
them after
meal if
you forget.
You can
take these
homeopathic medicines along with other allopathic
or herbal
medicines (whether
they may
be tablet,
capsule or
injection). It
will not
cause any
trouble. But
it is
better to
take all
homeopathic medicines half an hour before or after other medicines.
You should
continue these
medicines during your pregnancy
and breast
feeding period. But you should stop these five medicines
when the
foetal weight
become 3
kg. After
the birth
of the
kid, again
start taking
these medicines
accordingly. These medicines
will save
you, your
pregnancy and
your kid
from many
unwanted diseases
(like bone diseases, dental
diseases ,
nasal
diseases, opthalmic
diseases, psychiatric
and neurological
diseases, harelip,
cleft palate, rickets, epicene, dwarfish, Spina bifida, autism, heart
diseases, kidney diseases,
hypertension, asthma, diabetes, headache,
vomiting, eclampsia, tetanus etc).
Try to
buy Germany
or U.S.A.
made medicines.
You can
exclude any
of these
five medicines
if it
seems don't
helping or
causing undesirable side-effects (like
acidity, allergy, pain, headache,
vomiting
etc) or
is not
available in
the local
market. Continue rest of the medicines
according to
their suggested
order or
serial. Do
not change
my recommendation on potency and dose, but you can take the nearest (and
the lowest)
potency if
the recommended
potency is
not available
in the
local market.
In homeopathic
potencies, Q
means mother
tincture, that
means the
lowest potency (that means one or zero). As we all know, the lowest potencies
(like Q,
3X, 6X,
12X, 30X,
200X, 3C,
6C, 3,
6 etc)
usually causes
less side-effects. If any of these medicines
are available
in pill
or pellet
form, you
should take
them in
same dose
; that
means take
10 pills
or pellets
in lieu
of 10
drops. You
should know
that the
names of
the homeopathic
medicines are
universal (that means they could be found with the same name in every country).
Rx
(1) Caulophyllum
T
Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6/3CH/6CH
(Take this
homeopathic medicine 5
drops / 5 pills
02 times
daily in
first week.
Mixing with
half of
a glass
of
water)
(2) Calcarea phos 3x/6x/12x/3c/6c/3/6/3CH/6CH
(Take this
homeopathic medicine 5
pills 02
times daily
in
second week.
Mixing with
half of
a glass
of
water)
(3)
Ferrum
phos Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6/3CH/6CH
(Take this
homeopathic medicine 5
drops / 5 pills
02 times
daily in
third week.
Mixing with
half of
a glass
of water)
(4)
Kali
phos
3x/6x/12x/3c/6c/3/6/3CH/6CH
(Take this
homeopathic medicine 5
pills 02
times daily
in
fourth week.
Mixing with
half of
a glass
of
water)
(5) Lecithinum
3x/6x/12x/3c/6c/3/6/30/3CH/6CH
(Take this
homeopathic medicine 5
pills 02
times daily
in
fifth week.
Mixing with
half of
a glass
of water.
Now
start taking
from no. 1
medicine in
similar
rules.)
As an added bonus, they include
fish oils to the formula. Stan Mann happens to be a vegan. Vegans do not eat
fish products. However, he felt so strongly about how our bodies need the DHA
(docosahexaenoic acid; important for maintaining the fluidity and function of
cell membranes, particularly in the retina and the brain) from fish oils, that
he felt he had to include it in this product. Why? Because the average American
either drinks too much caffeine, alcohol, or smokes too much and uses up their
stores of DHA. Even those of us who don't smoke take in enough second hand smoke
that depletes our DHA.
DHA, when stored in your body,
fights depression. It is theorized that Postpartum Depression is caused by the
developing fetus, who needs DHA for brain development, during the last stages
of pregnancy, pulls all the DHA from the mother (there usually isn't all that
much to begin with since our diets are so poor) leaving her bereft of DHA,
hence the massive depression after giving birth. Increase the stores of DHA and
you help prevent that depression and possibly get off your Prozac or whatever
other drug that's helping you with one hand and killing you with the
other.
1|
ক্যালকেরিয়া ফস (Calcarea phos),
ফেরাম ফস (Ferrum phos),
ক্যালি ফস (Kali phos),
লিসিথিন
(Lecithinum) ঔষধ চারটি একসাথে খাওয়া উচিত নয় ; বরং একটি একটি করে খাওয়া উচিত। যেমন- ক্যালকেরিয়া ফস সাত দিন, তারপর ফেরাম ফস সাত দিন, তারপর ক্যালি ফস সাত দিন, তারপর লিসিথিন সাতদিন - এইভাবে চক্রাকারে একটির পর একটি করে খান। সাধারণত 1X, 3X, 6X, 12X
ইত্যাদি নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত ; ৫ টি বড়ি করে সকাল-বিকাল রোজ দুইবার করে|
আমার প্রশ্ন : উপরোক্ত মেডিসিন হোমিও নাকি বায়োকেমিক ?
উত্তর ঃ
বায়োক্যামিক।
আর হোমিও হলে ১ ড্রাম গ্লোবিউলস এ আমি অরিজিনাল জার্মানী ওষুধ কতটুকু দিব
? উত্তর ঃ ৫
ফোটা ।
2|
অন্যদিকে ডেলিভারির জন্য খাওয়াবেন পালসেটিলা (Pulsatilla
pratensis) নামক ঔষধটি। যদি ডেলিভারি ডেট অতিক্রান্ত হওয়ার পরও ব্যথা না ওঠে অথবা প্রসবব্যথা কম ওঠে অথবা ব্যথা একবার আসে আবার চলে যায়, তবে পালসেটিলা (Pulsatilla
pratensis) নামক হোমিও ঔষধটি আধা ঘণ্টা পরপর খাওয়াতে থাকুন।
আমার প্রশ্ন : উপরোক্ত মেডিসিন অরিজিনাল ওষুধ খাওয়াব,
নাকি গ্লোবিউলসএ এবং কতটুকু খাওয়াব ?
উত্তর ঃ অরিজিনাল লিকুইড ঔষধ খাওয়াতে পারেন, চিনির বড়িতেও খাওয়াতে পারেন। আবার অরিজিনাল
এবং চিনির
বড়িতে আনা
ঔষধ বিশুদ্ধ
পানির সাথে
মিশিয়ে খেতে
পারেন।
3|
Pulsatilla pratensis
: মাসিক বন্ধের চিকিৎসায় হোমিও ঔষধগুলোর মধ্যে পালসেটিলার স্থান এক নম্বরে। এটি স্নেহপরায়ন, কথায় কথায় কেদে ফেলে, খুব সহজেই মোটা হয়ে যায়....এই ধরণের মেয়েদের বেলায় ভালো কাজ করে। মাত্রা হবে নিম্নশক্তিতে (Q, ৩, ৬ ইত্যাদি) ৫ থেকে ১০ ফোটা করে রোজ তিনবার।
আমার প্রশ্ন : উপরোক্ত মেডিসিন এর তিনটি শক্তির যে কোন শক্তি কি অরিজিনাল
ওষুধ খাওয়াব ? ্উত্তর ঃ
অরিজিনাল ঔষধ
খাওয়ানোই ভালো
হবে। তবে
যাদের পেটে
বাচ্চা আসার
কারণে মাসিক
বন্ধ হয়ে
গেছে, তারা
যদি না
জেনেও পালসেটিলা
বা অন্যকোন
মাসিক চালু
করার ঔষধ
খান, তাতে
বাচ্চা নষ্ট
হয়ে যেতে
পারে।
অনুগ্রহ করে অতিসত্ত্বর জানালে কৃতজ্ঞ হব।
Pregnancy
and homoeopathic
medicines
http://bashirmahmudellias.blogspot.com/
https://bashirmahmudellias.wordpress.com/
মহিলারা
গভর্ধারণ করলে
আর রক্ষা
নাই। গাইনী
ডাক্তাররা তাদেরকে পায়খানা,
প্রস্রাব, রক্ত,
এক্স-রে,
আলট্রাসনোগ্রাম,
এমআরআই, সিটিস্ক্যান ইত্যাদি ইত্যাদি এক বস্তা টেস্ট করতে দিবেন। কিন্তু কেন ? গভর্ধারণ করা কি কোন অপরাধ ? ববরর্তার
একটা সীমা
থাকা দরকার !
তারপর দিবে
এক বস্তা
ঔষধ / ইনজেকশান / ভ্যাকসিন,
মাসের পর
মাস খেতে
থাক ! কেন
? এখন
আমরা তো
সবাই স্বচক্ষেই
দেখি, জিওগ্রাফী /
ডিসকভারী টিভি
চেনেলগুলোতে,
গরু-ছাগল-হরিণ-বাঘ-সিংহ-হাতি
সবাই গর্ভধারণ
করছে এবং
সুস্থ-সুন্দর বাচ্চা জন্ম দিচ্ছে। কই, তাদের তো গাইনী ডাক্তারদের
কাছেও যেতে
হয় না,
এক বস্তা
টেস্টও করতে
হয় না,
মাসকে মাস
ঔষধও খেতে
হয় না
কিংবা সিজারিয়ান
অপারেশানও লাগে
না। হাস্যকর
কিছু বললাম ?
না, আসলে
আত্মিক এবং
বুদ্ধিবৃত্তিক দিক থেকে আমরা ভিন্ন হলেও জৈবিক দিক দিয়ে কিন্তু পশু-পাখিদের
সাথে আমাদের
কোন পার্থক্য
নাই।
এবার
আসা যাক
গর্ভকালীন সময়ে
ঔষধ খাওয়া
প্রসংগে। অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতিতে
গর্ভবতীদেরকে ভিটামিন, ক্যালশিয়াম,
আয়রণ, ফলিক
এসিড ইত্যাদি
খাওয়ানো হয়
বস্তায় বস্তায়।
তাদের সমস্ত
ঔষধই এতবেশী
ক্ষতিকর
সাইড-ইফেক্টযুক্ত যে, তারা সেগুলো গর্ভবতীদের
খাওয়াতে সাহস
পায় না।
ফলে তারা
এসব ভিটামিন,
ক্যালশিয়াম, আয়রণ, ফলিক এসিড ইত্যাদি খাওয়াতে থাকে জম্মের মতো। যেহেতু তারা এগুলোকে গর্ভবতীদের
জন্য নিরাপদ
মনে করে থাকেন। তবে এসব ঔষধের কারণে গর্ভবতী ও গর্ভস্থ শিশুর কি কি ক্ষতি হয়, তা জানার কোন উপায় নেই। কারণ প্রথমত বড় বড় ঔষধ কোম্পানীগুলো
সাধারণত তাদের
ব্যবসায়িক স্বার্থের কারণে ঔষধের ক্ষতিকর দিকটি প্রকাশ করে না। দ্বিতীয়ত তাদের এসব ঔষধ যেহেতু ইদুঁর-বাদর-খরগোস-গিনিপিগের
উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আবিষ্কার
করা হয় ;
কাজেই কোন
ঔষধ
ইদুঁর-বাদর-খরগোস-গিনিপিগের
ক্ষতি করে
না বলে
মানুষেরও ক্ষতি
করবে না- এমনটা
বলা যাবে
না। তাছাড়া বস্তা বস্তা ক্যালশিয়াম
খাওয়া যে কিডনীতে পাথর
(Renal calculus) হওয়ার একটি মূল
কারণ, এটা
আমরা অনেকেই
জানি।
ইদানীং চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা
জানতে পেরেছেন
যে, বেশী
মাত্রায় আয়রণ
খাওয়া মহিলাদের
স্তন ক্যানসারের
একটি বড়
কারণ। এসব ভিটামিন, ক্যালশিয়াম,
আয়রণ ইত্যাদি
যেহেতু আমাদের
দৈনন্দিন খাবারেই যথেষ্ট পরিমাণে থাকে, কাজেই ট্যাবলেট,
ক্যাপসুল ইত্যাদি ঔষধ আকারে বস্তা বস্তা খেলে তাতে শরীরে এসব উপাদানের
ভারসাম্যহীনতা (imbalance)সৃষ্ঠি হওয়াই স্বাভাবিক।
এসব ভারসাম্যহীনতার কারণেই সম্ভবত গভবতী মায়েদের পেটের পানির (placenta
fluid) পরিমাণ
কমে যায়,
ঠিকমতো প্রসব
ব্যথা উঠতে
চায় না।
ফলে সিজারিয়ান
অপারেশনের (Cesarean operation) সংখ্যা
দিন দিন
বাড়তে থাকে।
এসব ভিটামিন,
ক্যালশিয়াম, আয়রণ, ফলিক এসিড ইত্যাদি বস্তায় বস্তায় খাওয়ার কারণে সবচেয়ে বেশী নগদ যে ক্ষতিটি প্রায়ই লক্ষ্য করা যায়, তাহলো এতে অধিকাংশ মহিলাই ভীষণ রকমে মোটা (obese) হয়ে
যান। আর
এখনকার সকল
চিকিৎসা বিজ্ঞানীই একমত যে, মোটা মানুষরা (এযুগের প্রধান প্রধান ঘাতক রোগ) ক্যানসার,
হৃদরোগ (heart
disease), হাঁপানী, ডায়াবেটিস,
উচ্চ রক্তচাপ,
হার্ট এটাক,
জয়েন্টে ব্যথা (Arthritis) ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হয় বেশী হারে।
সে যাক,
হোমিও চিকিৎসা
বিজ্ঞানীরা গর্ভকালীন সময়ে বাধ্যতামূলকভাবে
কোন (ভিটামিন, আয়রণ, ক্যালশিয়াম
জাতীয়) ঔষধ
খাওয়ানোর পক্ষপাতী নন। বিশেষত যাদের হজমশক্তি ভালো আছে এবং মাছ-গোশত-শাক-সবজি-ফল-মূল
ইত্যাদি কিনে
খাওয়ার মতো
সামর্থ আছে,
তাদের কোন
(ভিটামিন জাতীয়)
ঔষধ খাওয়ার
প্রয়োজন নাই।
তবে যে-সব
গর্ভবতী মায়েরা
শরীরিক-মানসিক দুর্বলতা, রক্তশূণ্যতা
ইত্যাদিতে ভোগছেন, অথবা যারা অভাব-অনটনের
কারণে প্রয়োজনীয়
পুষ্ঠিকর খাবার-দাবার কিনে খেতে পারেন না কিংবা যারা পুষ্ঠিকর
খাবার কিনে
খেতে পারলেও
শারীরিক ত্রুটির
কারণে সেগুলো
যথাযথভাবে শরীরে
শোষিত (absorption) হয়
না, তাদেরকে
ক্যালকেরিয়া ফস
(Calcarea phos),
ফেরাম ফস
(Ferrum phos),
ক্যালি ফস
(Kali
phos),
লিসিথিন (Lecithinum)
ইত্যাদি হোমিও
ভিটামিন / টনিক জাতীয় ঔষধগুলো নিম্নশক্তিতে (6X) অল্প
মাত্রায় খাওয়ার
পরামর্শ দিয়েছেন।
এই ঔষধগুলি
মানব শরীরের
জন্য অতি
প্রয়োজনীয় ক্যালশিয়াম, আয়রণ, পটাশিয়াম
এবং ফসফরাস
সরবরাহ করে
থাকে। পাশাপাশি
এই ঔষধগুলো
আমাদের শরীরকে
এমনভাবে গড়ে
তোলে যাতে
আমাদের শরীর
নিজেই তার
জন্য প্রয়োজনীয়
পুষ্ঠিকর উপাদানগুলো আমাদের দৈনন্দিন
খাবার থেকে
শোষণ করার / গ্রহন করার যোগ্যতা লাভ করে।
গর্ভকালীন সময়ে খেলে এই ঔষধগুলো
আপনার গভর্স্থ
সন্তানের হাড় (bone), দাঁত (teeth), নাক (nose), চোখ (eye), মস্তিষ্ক (brain) ইত্যাদির
গঠন খুব
ভালো এবং
নিখুঁত করতে
সাহায্য করবে
এবং আপনার
সন্তান ঠোট কাটা (harelip), তালু কাটা (cleft
palate), হাড় বাঁকা (rickets), খোঁজা (epicene), বামন (dwarfish), পিঠ বাঁকা (Spina bifida), বুদ্ধি
প্রতিবন্ধি (autism), হৃদরোগ, চর্মরোগ, কিডনীরোগ প্রভৃতি
দোষ নিয়ে
জন্মনোর হাত
থেকে রক্ষা
পাবে। এই জন্য
যাদের বংশে
শারীরিক বা
মানসিক প্রতিবন্দ্বি শিশু জন্মের ইতিহাস আছে, তাদের গর্ভকালীন
সময় এই
ঔষধগুলো অবশ্যই
খাওয়া উচিত।
ভিটামিন জাতীয় এই হোমিও ঔষধগুলো গর্ভবতী মায়েদের স্বাস্থ্যের
এত চমৎকার
যত্ন নেয়
যে, এগুলো
বেশ কয়েক
মাস খেলে
তাদের উচ্চ
রক্তচাপ (hypertension),
হাঁপানী
(asthma),
ডায়াবেটিস(diabetes), মাথাব্যথা, বমিবমিভাব,
ছোটখাট জ্বর-কাশি, খিচুঁনি
(eclampsia) ইত্যাদি
রোগ এমনিতেই
সেরে যায়।
অন্যদিকে যাদের
উচ্চ রক্তচাপ,
হাঁপানী,
ডায়াবেটিস,
খিচুঁনি, ধনুষ্টংকার
ইত্যাদি রোগ
নাই, তারাও
এই ঔষধ
তিনটি খাওয়ার
মাধ্যমে সে-সব
রোগে আক্রান্ত
হওয়ার হাত
থেকে বাঁচতে
পারবেন।
ঔষধ চারটি
একসাথে খাওয়া উচিত নয়; বরং একটি একটি করে খাওয়া উচিত। যেমন- ক্যালকেরিয়া
ফস সাত
দিন, তারপর
ফেরাম ফস
সাত দিন,
তারপর ক্যালি
ফস সাত
দিন, তারপর লিসিথিন সাতদিন -
এইভাবে চক্রাকারে
একটির পর
একটি করে
খান। সাধারণত
1X,
3X, 6X,
12X
ইত্যাদি
নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত ; যেটি মার্কেটে
পাওয়া যায়।
৫ টি বড়ি
করে সকাল-বিকাল
রোজ দুইবার
করে খান। প্রয়োজন মনে করলে গর্ভকালীন
পুরো দশ
মাসই খেতে
পারেন এবং
সন্তানকে
স্তন্যদানকালীন দুই বছরও খেতে পারেন। তবে মাঝে মধ্যে সাতদিন বা পনের দিন মধ্যবর্তী
বিরতি দিয়ে
খাওয়াও একটি
ভালো রীতি। সহজ, আরামদায়ক এবং
সিজারিয়ানমুক্ত
ডেলিভারির জন্য
কলোফাইলাম (Caulophyllum thalictroides) ঔষধটি (৩,
৬,
12 ইত্যাদি
নিম্নশক্তিতে) প্রসবের দুইমাস পূর্ব (অর্থাৎ আট
মাস) থেকে
(৫ বড়ি
করে) রোজ
একবার করে
খেয়ে যান। এটি গর্ভ
রক্ষার অর্থাৎ গর্ভস্থ শিশুকে রক্ষার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। এটি গর্ভস্থ শিশুর চারদিকে পানির (placenta
fluid) পরিমাণ
সঠিক মাত্রায়
বজায় রাখে
এবং পানির
পরিমাণ কমতে
দেয় না,
ফলে অধিকাংশ
শিশু সিজারিয়ান
অপারেশন ছাড়াই
স্বাভাবিক পথে (vaginal
route)
জন্ম নিয়ে থাকে। এমনকি যাদের কোমরের বা তলপেটের (pelvic cavity) গঠন
ভালো নয়
বলে ডাক্তাররা
সিজার করতে
বলে, তাদেরও
দেখেছি শিশু
এবং মায়ের
কোন ক্ষতি
ছাড়াই নরমাল
ডেলিভারি হয়ে
যায়। তাছাড়া অতীতে
যাদের
সিজার হয়েছে,
তারাও কলোফাইলাম
খেয়ে নরমাল
ডেলিভারির মাধ্যমে সন্তান জন্ম দিতে পারেন, নিজের এবং শিশুর কোন ক্ষতি ছাড়াই।
কলোফাইলাম
গর্ভপাতেরও (abortion) একটি
উত্তম ঔষধ, যাতে
ভুয়া প্রসব
ব্যথা দেখা
দিলে এটি প্রয়োগ করতে হয়। যাদের প্রতিবারই
(তৃতীয় মাস, পঞ্চম মাস ইত্যাদি) একটি নির্দিষ্ট সময়ে গর্ভ নষ্ট হয়ে যায়, তারা
সেই নির্দিষ্ট সময়ের একমাস পূর্ব
থেকেই অগ্রিম
এই ঔষধটি
খাওয়া শুরু
করতে পারেন । অন্যদিকে
ডেলিভারির জন্য
খাওয়াবেন পালসেটিলা
(Pulsatilla pratensis) নামক
ঔষধটি। যদি
ডেলিভারি ডেট
অতিক্রান্ত হওয়ার পরও ব্যথা না ওঠে অথবা প্রসবব্যথা
কম ওঠে
অথবা ব্যথা
একবার আসে
আবার চলে
যায়, তবে
পালসেটিলা (Pulsatilla
pratensis) নামক
হোমিও ঔষধটি
আধা ঘণ্টা
পরপর খাওয়াতে
থাকুন। এটি
প্রসব ব্যথাকে
বাড়িয়ে দিয়ে
তাড়াতাড়ি প্রসব
কাজ সমাধা
করার ব্যাপারে
একটি শ্রেষ্ঠ
ঔষধ। এমনকি
ডাক্তাররা যদি
সিজারিয়ান অপারেশান করার জন্য ছুড়িতে ধার দিতে থাকে, তখনও আপনি পালসেটিলা
খাওয়াতে থাকুন।
দেখবেন ছুড়ি
ধার হওয়ার
পূবেই বাচ্চা
নরমাল ডেলিভারি
হয়ে গেছে।
মনে রাখবেন,
নরমাল ডেলিভারির
কষ্ট থাকে
দুয়েক দিন,
কিন্তু সিজারিয়ান অপারেশানের
কষ্ট দুয়েক
বছরেও যায়
না। ক্ষেত্রবিশেষে অপারেশানের
কষ্ট সারাজীবনই
ভোগ করতে
হয়। শুধু তাই
নয়, সন্তানের
পজিশন যদি
ঠিক না
থাকে, তবে
পালসেটিলা তাও
ঠিক করতে
পারে। শিশুর
মাথা যদি
উপরের দিকে
অথবা ডানে-বামে
ঘুরে থাকে,
তবে দুয়েক
মাত্রা পালসেটিলা খাওয়ালেই
দেখবেন শিশুর
মাথা ঘুরিয়ে
অটোমেটিকভাবে নীচের দিকে নিয়ে এসেছে।
ডাঃ
বশীর
মাহমুদ
ইলিয়াস
গ্রন্থকার, ডিজাইন
স্পেশালিষ্ট, ইসলাম গবেষক, হোমিও
কনসালটেন্ট
চেম্বার ঃ
১৩/ক - কে. এম. দাস লেন (২য় তলা),
(হুমায়ুন সাহেবের রেলগেইটের
সামান্য পশ্চিমে
এবং
হায়দার ফামের্সীর উপরে)
টিকাটুলী, ঢাকা।
ফোন ঃ
+৮৮০-০১৯১৬০৩৮৫২৭
E-mail : [email protected]
Website :
http://bashirmahmudellias.blogspot.com
Website :
https://bashirmahmudellias.wordpress.com
সাক্ষাতের সময় ঃ সন্ধ্যা ৬:০০ টা
হইতে রাত
৯:০০ টা
You
should take
each of
these medicines
every time
for one
week only.
Take these
five homeopathic medicines
repeatedly in
a cyclical
way (i.e.
after no.- 5
start again
from no.-
1). Yea,
it is
better to
take all
homeopathic medicines in empty stomach ;
but you
can take
them after
meal if
you forget.
You can
take these
homeopathic medicines along with other allopathic
or herbal
medicines (whether
they may
be tablet,
capsule or
injection). It
will not
cause any
trouble. But
it is
better to
take all
homeopathic medicines half an hour before or after other medicines.
You should
continue these
medicines during your pregnancy
and breast
feeding period. But you should stop these five medicines
when the
foetal weight
become 3
kg. After
the birth
of the
kid, again
start taking
these medicines
accordingly. These medicines
will save
you, your
pregnancy and
your kid
from many
unwanted diseases
(like bone diseases, dental
diseases ,
nasal
diseases, opthalmic
diseases, psychiatric
and neurological
diseases, harelip,
cleft palate, rickets, epicene, dwarfish, Spina bifida, autism, heart
diseases, kidney diseases,
hypertension, asthma, diabetes, headache,
vomiting, eclampsia, tetanus etc).
Try to
buy Germany
or U.S.A.
made medicines.
You can
exclude any
of these
five medicines
if it
seems don't
helping or
causing undesirable side-effects (like
acidity, allergy, pain, headache,
vomiting
etc) or
is not
available in
the local
market. Continue rest of the medicines
according to
their suggested
order or
serial. Do
not change
my recommendation on potency and dose, but you can take the nearest (and
the lowest)
potency if
the recommended
potency is
not available
in the
local market.
In homeopathic
potencies, Q
means mother
tincture, that
means the
lowest potency (that means one or zero). As we all know, the lowest potencies
(like Q,
3X, 6X,
12X, 30X,
200X, 3C,
6C, 3,
6 etc)
usually causes
less side-effects. If any of these medicines
are available
in pill
or pellet
form, you
should take
them in
same dose
; that
means take
10 pills
or pellets
in lieu
of 10
drops. You
should know
that the
names of
the homeopathic
medicines are
universal (that means they could be found with the same name in every country).
Rx
(1) Caulophyllum
T
Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6/3CH/6CH
(Take this
homeopathic medicine 5
drops / 5 pills
02 times
daily in
first week.
Mixing with
half of
a glass
of
water)
(2) Calcarea phos 3x/6x/12x/3c/6c/3/6/3CH/6CH
(Take this
homeopathic medicine 5
pills 02
times daily
in
second week.
Mixing with
half of
a glass
of
water)
(3)
Ferrum
phos Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6/3CH/6CH
(Take this
homeopathic medicine 5
drops / 5 pills
02 times
daily in
third week.
Mixing with
half of
a glass
of water)
(4)
Kali
phos
3x/6x/12x/3c/6c/3/6/3CH/6CH
(Take this
homeopathic medicine 5
pills 02
times daily
in
fourth week.
Mixing with
half of
a glass
of
water)
(5) Lecithinum
3x/6x/12x/3c/6c/3/6/30/3CH/6CH
(Take this
homeopathic medicine 5
pills 02
times daily
in
fifth week.
Mixing with
half of
a glass
of water.
Now
start taking
from no. 1
medicine in
similar
rules.)
As an added bonus, they include
fish oils to the formula. Stan Mann happens to be a vegan. Vegans do not eat
fish products. However, he felt so strongly about how our bodies need the DHA
(docosahexaenoic acid; important for maintaining the fluidity and function of
cell membranes, particularly in the retina and the brain) from fish oils, that
he felt he had to include it in this product. Why? Because the average American
either drinks too much caffeine, alcohol, or smokes too much and uses up their
stores of DHA. Even those of us who don't smoke take in enough second hand smoke
that depletes our DHA.
DHA, when stored in your body,
fights depression. It is theorized that Postpartum Depression is caused by the
developing fetus, who needs DHA for brain development, during the last stages
of pregnancy, pulls all the DHA from the mother (there usually isn't all that
much to begin with since our diets are so poor) leaving her bereft of DHA,
hence the massive depression after giving birth. Increase the stores of DHA and
you help prevent that depression and possibly get off your Prozac or whatever
other drug that's helping you with one hand and killing you with the
other.
1|
ক্যালকেরিয়া ফস (Calcarea phos),
ফেরাম ফস (Ferrum phos),
ক্যালি ফস (Kali phos),
লিসিথিন
(Lecithinum) ঔষধ চারটি একসাথে খাওয়া উচিত নয় ; বরং একটি একটি করে খাওয়া উচিত। যেমন- ক্যালকেরিয়া ফস সাত দিন, তারপর ফেরাম ফস সাত দিন, তারপর ক্যালি ফস সাত দিন, তারপর লিসিথিন সাতদিন - এইভাবে চক্রাকারে একটির পর একটি করে খান। সাধারণত 1X, 3X, 6X, 12X
ইত্যাদি নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত ; ৫ টি বড়ি করে সকাল-বিকাল রোজ দুইবার করে|
আমার প্রশ্ন : উপরোক্ত মেডিসিন হোমিও নাকি বায়োকেমিক ?
উত্তর ঃ
বায়োক্যামিক।
আর হোমিও হলে ১ ড্রাম গ্লোবিউলস এ আমি অরিজিনাল জার্মানী ওষুধ কতটুকু দিব
? উত্তর ঃ ৫
ফোটা ।
2|
অন্যদিকে ডেলিভারির জন্য খাওয়াবেন পালসেটিলা (Pulsatilla
pratensis) নামক ঔষধটি। যদি ডেলিভারি ডেট অতিক্রান্ত হওয়ার পরও ব্যথা না ওঠে অথবা প্রসবব্যথা কম ওঠে অথবা ব্যথা একবার আসে আবার চলে যায়, তবে পালসেটিলা (Pulsatilla
pratensis) নামক হোমিও ঔষধটি আধা ঘণ্টা পরপর খাওয়াতে থাকুন।
আমার প্রশ্ন : উপরোক্ত মেডিসিন অরিজিনাল ওষুধ খাওয়াব,
নাকি গ্লোবিউলসএ এবং কতটুকু খাওয়াব ?
উত্তর ঃ অরিজিনাল লিকুইড ঔষধ খাওয়াতে পারেন, চিনির বড়িতেও খাওয়াতে পারেন। আবার অরিজিনাল
এবং চিনির
বড়িতে আনা
ঔষধ বিশুদ্ধ
পানির সাথে
মিশিয়ে খেতে
পারেন।
3|
Pulsatilla pratensis
: মাসিক বন্ধের চিকিৎসায় হোমিও ঔষধগুলোর মধ্যে পালসেটিলার স্থান এক নম্বরে। এটি স্নেহপরায়ন, কথায় কথায় কেদে ফেলে, খুব সহজেই মোটা হয়ে যায়....এই ধরণের মেয়েদের বেলায় ভালো কাজ করে। মাত্রা হবে নিম্নশক্তিতে (Q, ৩, ৬ ইত্যাদি) ৫ থেকে ১০ ফোটা করে রোজ তিনবার।
আমার প্রশ্ন : উপরোক্ত মেডিসিন এর তিনটি শক্তির যে কোন শক্তি কি অরিজিনাল
ওষুধ খাওয়াব ? ্উত্তর ঃ
অরিজিনাল ঔষধ
খাওয়ানোই ভালো
হবে। তবে
যাদের পেটে
বাচ্চা আসার
কারণে মাসিক
বন্ধ হয়ে
গেছে, তারা
যদি না
জেনেও পালসেটিলা
বা অন্যকোন
মাসিক চালু
করার ঔষধ
খান, তাতে
বাচ্চা নষ্ট
হয়ে যেতে
পারে।
অনুগ্রহ করে অতিসত্ত্বর জানালে কৃতজ্ঞ হব।