হোমিওপ্যাথিতে
হৃদরোগের সর্বোত্তম চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথি এবং হৃদরোগের
সহজ
মুক্তি
Heart diseases
and their
best treatment
in homeopathy
http://bashirmahmudellias.blogspot.com/2010/02/cardiac-diseases-their-easy-cure.html
https://bashirmahmudellias.wordpress.com/
আমাদের দেশের
মানুষ যে
দুটি রোগের
চিকিৎসা করতে
গিয়ে পথের
ভিখারীতে পরিণত
হয়, তার একটি
হলো ক্যান্সার
এবং অন্যটি
হলো হৃদরোগ
বা হার্ট
ডিজিজ। অথচ অন্যান্য
জটিল রোগের
মতো হৃদরোগের
চিকিৎসাতেও হোমিও ঔষধ শ্রেষ্টত্বের
দাবীদার। বিভিন্ন শ্রেণীর লোকেরা তাদের ব্যবসায়িক
স্বার্থের কারণে
প্রতিহিংষা বশত
হোমিওপ্যাথি সমপর্কে নানা রকমের বদনাম ছড়ায়। তারমধ্যে একটি বড় অপপ্রচার হলো হোমিও ঔষধ দেরীতে কাজ করে। অথচ হাই
ব্লাড প্রেসার, ডায়ারেটিস, মাইগ্রেন, হৃদরোগ, কোষ্টকাঠিন্য, গ্যাসট্রিক আলসার প্রভৃতি অনেক রোগের জন্য মানুষেরা
পঞ্চাশ বছরও
এলোপ্যাথিক ঔষধ
খেয়ে পুরোপুরি
রোগমুক্ত হতে
পারে না। দুর্ভাগ্যজনক হলো তারপরও কেউ বলে না যে, এলোপ্যাথিক ঔষধ বিলম্বে কাজ করে। হোমিওপ্যাথি সমপর্কে প্রচলিত বদনামগুলির
মার্কেট পাওয়ার
একটি মুল
কারণ হলো
নামডাকওয়ালা দক্ষ
হোমিও চিকিৎসকের
যথেষ্ট অভাব; বলা
যায় খুবই
অভাব। হোমিও
চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের
হৃদরোগ চিকিৎসায়
সফলতার বিবরণী
পড়লে হতাশ
প্রাণে আশার
আলো দেখা
দেয়।
হার্টের রক্তনালীতে
চর্বি জমা (heart block), হার্টে রিং
লাগানো, হার্টের ভাল্ব নষ্ট হওয়া, হার্টে ছিদ্র
হওয়া, হার্টের বাইপাস সার্জারী, ওপেন হার্ট
সার্জারী, হার্টে পেসমেকার
(pacemaker) লাগানোর
মতো জটিল
হৃদরোগও হোমিওপ্যাথিতে বিনা অপারেশনে
স্রেফ ঔষধেই
নিরাময় করা
যায়। এক কথায়
বলা যায়, মহাপরাক্রমশালী
হোমিও ঔষধের
কাছে হৃদরোগ
একেবারে তুচ্ছ। হোমিওপ্যাথি আমাদেরকে এই শিক্ষা দেয় যে, রোগ এবং
রোগের কারণ
থাকে মানুষের
শক্তি স্তরে (Energy level) যাকে
জীবনীশক্তি (Vital force) বলা
হয়। পক্ষান্তরে শরীরে
এবং মনে
আমরা রোগ
নামে যাকিছু
দেখি, এগুলো আসলে
রোগ নয়
বরং রোগের
ফলাফল মাত্র। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের
মতে, যেহেতু রোগ
এবং রোগের
কারণ থাকে
মানুষের শক্তি
সতরে (energy level) ; কাজেই রোগ
নিরাময়কারী ঔষধকেও হতে হবে শক্তি ঔষধ (Energy medicine)। কেননা শক্তিই
কেবল শক্তির
ওপর প্রভাব
বিসতার (influence) করতে
পারে, পরিবর্তন(modification) করতে
পারে। ক্রুড মেডিসিন কখনও জীবনীশক্তিকে
সপর্শ করতে
পারে না। যেহেতু জীবনীশক্তি একটি রহস্যময় শক্তি। হোমিও ঔষধ
যেহেতু লক্ষ
লক্ষ বার
ঘর্ষণ (trituration) এবং
ঝাঁকুনির (succussion) মাধ্যমে
তৈরী করা
হয়, সেহেতু এগুলো
শক্তিতে (energy) পরিণত
হয়। এই দৃষ্টিতে
এলোপ্যাথিক এবং
অন্যান্য ঔষধকে
বলা যায়
অপরিশোধিত ঔষধ (crude drug)।
আমাদের জীবনী
শক্তি বিকৃত (deviate) হলেই
শরীর ও
মনে নানারকম
রোগের উৎপত্তি
হয়। জীবনী শক্তি
তার স্বাভাবিক
পথ থেকে
লাইনচ্যুত (out of track) হলেই
শরীর এবং
মনে ধ্বংসাত্মক
(destructive) ক্রিয়াকলাপের সুচনা হয়। যেমন টিউমারের সৃষ্টি হওয়া (neoplasm), পাথর তৈরী
হওয়া (calculus), ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাসের
আক্রমণ (germ infection), কোন অঙ্গ
সরু হওয়া (atrophy), কোন অঙ্গ
মোটা হওয়া
বা ফুলে
যাওয়া (hypertrophy) ইত্যাদি
ইত্যাদি। পরবর্তীতে ঔষধের মাধ্যমে যদি আমরা জীবনী শক্তিকে সঠিক পথে ফিরিয়ে (back to the track) আনতে
পারি, তবে শরীর
ও মনে
আবার বিপরীতমুখী
ক্রিয়ার (reverse action), মেরামতকরণ(reconstructive) ক্রিয়া
আরম্ভ হয়। আমাদের শরীর
তখন নিজেই
টিউমারকে শোষণ (absorb) করে
নেয়, পাথরকে গলিয়ে
(dissolve) বের
করে দেয়, জীবাণুকে তাড়িয়ে দেয়, সরু এবং
ফুলা অঙ্গকে
স্বাভাবিক করে
দেয় ইত্যাদি
ইত্যাদি। এভাবে ঔষধ
প্রয়োগে জীবনীশক্তিকে উজ্জীবিত
করার মাধ্যমে
শরীরের নিজস্ব
রোগ নিরাময়
ক্ষমতাকে ব্যবহার করে রোগমুক্তি
অর্জন
হৃদরোগের সর্বোত্তম চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথি এবং হৃদরোগের
সহজ
মুক্তি
Heart diseases
and their
best treatment
in homeopathy
http://bashirmahmudellias.blogspot.com/2010/02/cardiac-diseases-their-easy-cure.html
https://bashirmahmudellias.wordpress.com/
আমাদের দেশের
মানুষ যে
দুটি রোগের
চিকিৎসা করতে
গিয়ে পথের
ভিখারীতে পরিণত
হয়, তার একটি
হলো ক্যান্সার
এবং অন্যটি
হলো হৃদরোগ
বা হার্ট
ডিজিজ। অথচ অন্যান্য
জটিল রোগের
মতো হৃদরোগের
চিকিৎসাতেও হোমিও ঔষধ শ্রেষ্টত্বের
দাবীদার। বিভিন্ন শ্রেণীর লোকেরা তাদের ব্যবসায়িক
স্বার্থের কারণে
প্রতিহিংষা বশত
হোমিওপ্যাথি সমপর্কে নানা রকমের বদনাম ছড়ায়। তারমধ্যে একটি বড় অপপ্রচার হলো হোমিও ঔষধ দেরীতে কাজ করে। অথচ হাই
ব্লাড প্রেসার, ডায়ারেটিস, মাইগ্রেন, হৃদরোগ, কোষ্টকাঠিন্য, গ্যাসট্রিক আলসার প্রভৃতি অনেক রোগের জন্য মানুষেরা
পঞ্চাশ বছরও
এলোপ্যাথিক ঔষধ
খেয়ে পুরোপুরি
রোগমুক্ত হতে
পারে না। দুর্ভাগ্যজনক হলো তারপরও কেউ বলে না যে, এলোপ্যাথিক ঔষধ বিলম্বে কাজ করে। হোমিওপ্যাথি সমপর্কে প্রচলিত বদনামগুলির
মার্কেট পাওয়ার
একটি মুল
কারণ হলো
নামডাকওয়ালা দক্ষ
হোমিও চিকিৎসকের
যথেষ্ট অভাব; বলা
যায় খুবই
অভাব। হোমিও
চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের
হৃদরোগ চিকিৎসায়
সফলতার বিবরণী
পড়লে হতাশ
প্রাণে আশার
আলো দেখা
দেয়।
হার্টের রক্তনালীতে
চর্বি জমা (heart block), হার্টে রিং
লাগানো, হার্টের ভাল্ব নষ্ট হওয়া, হার্টে ছিদ্র
হওয়া, হার্টের বাইপাস সার্জারী, ওপেন হার্ট
সার্জারী, হার্টে পেসমেকার
(pacemaker) লাগানোর
মতো জটিল
হৃদরোগও হোমিওপ্যাথিতে বিনা অপারেশনে
স্রেফ ঔষধেই
নিরাময় করা
যায়। এক কথায়
বলা যায়, মহাপরাক্রমশালী
হোমিও ঔষধের
কাছে হৃদরোগ
একেবারে তুচ্ছ। হোমিওপ্যাথি আমাদেরকে এই শিক্ষা দেয় যে, রোগ এবং
রোগের কারণ
থাকে মানুষের
শক্তি স্তরে (Energy level) যাকে
জীবনীশক্তি (Vital force) বলা
হয়। পক্ষান্তরে শরীরে
এবং মনে
আমরা রোগ
নামে যাকিছু
দেখি, এগুলো আসলে
রোগ নয়
বরং রোগের
ফলাফল মাত্র। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের
মতে, যেহেতু রোগ
এবং রোগের
কারণ থাকে
মানুষের শক্তি
সতরে (energy level) ; কাজেই রোগ
নিরাময়কারী ঔষধকেও হতে হবে শক্তি ঔষধ (Energy medicine)। কেননা শক্তিই
কেবল শক্তির
ওপর প্রভাব
বিসতার (influence) করতে
পারে, পরিবর্তন(modification) করতে
পারে। ক্রুড মেডিসিন কখনও জীবনীশক্তিকে
সপর্শ করতে
পারে না। যেহেতু জীবনীশক্তি একটি রহস্যময় শক্তি। হোমিও ঔষধ
যেহেতু লক্ষ
লক্ষ বার
ঘর্ষণ (trituration) এবং
ঝাঁকুনির (succussion) মাধ্যমে
তৈরী করা
হয়, সেহেতু এগুলো
শক্তিতে (energy) পরিণত
হয়। এই দৃষ্টিতে
এলোপ্যাথিক এবং
অন্যান্য ঔষধকে
বলা যায়
অপরিশোধিত ঔষধ (crude drug)।
আমাদের জীবনী
শক্তি বিকৃত (deviate) হলেই
শরীর ও
মনে নানারকম
রোগের উৎপত্তি
হয়। জীবনী শক্তি
তার স্বাভাবিক
পথ থেকে
লাইনচ্যুত (out of track) হলেই
শরীর এবং
মনে ধ্বংসাত্মক
(destructive) ক্রিয়াকলাপের সুচনা হয়। যেমন টিউমারের সৃষ্টি হওয়া (neoplasm), পাথর তৈরী
হওয়া (calculus), ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাসের
আক্রমণ (germ infection), কোন অঙ্গ
সরু হওয়া (atrophy), কোন অঙ্গ
মোটা হওয়া
বা ফুলে
যাওয়া (hypertrophy) ইত্যাদি
ইত্যাদি। পরবর্তীতে ঔষধের মাধ্যমে যদি আমরা জীবনী শক্তিকে সঠিক পথে ফিরিয়ে (back to the track) আনতে
পারি, তবে শরীর
ও মনে
আবার বিপরীতমুখী
ক্রিয়ার (reverse action), মেরামতকরণ(reconstructive) ক্রিয়া
আরম্ভ হয়। আমাদের শরীর
তখন নিজেই
টিউমারকে শোষণ (absorb) করে
নেয়, পাথরকে গলিয়ে
(dissolve) বের
করে দেয়, জীবাণুকে তাড়িয়ে দেয়, সরু এবং
ফুলা অঙ্গকে
স্বাভাবিক করে
দেয় ইত্যাদি
ইত্যাদি। এভাবে ঔষধ
প্রয়োগে জীবনীশক্তিকে উজ্জীবিত
করার মাধ্যমে
শরীরের নিজস্ব
রোগ নিরাময়
ক্ষমতাকে ব্যবহার করে রোগমুক্তি
অর্জন