ক্যানসারের এলোপ্যাথিক
চিকিৎসা কেন
বিপজ্জনক
হোমিওপ্যাথিতে ক্যান্সারের সহজ চিকিৎসা
ক্যানসারের এলোপ্যাথিক
চিকিৎসা কেন
বিপজ্জনক
http://bashirmahmudellias.blogspot.com/2009/10/cancer-and-its-perilous-treatment_31.html
https://bashirmahmudellias.wordpress.com/diabetes/
মনীষীদের মতে,
অজ্ঞতা হলো
মানবজাতির
সবচেয়ে বড়
সমস্যা। অজ্ঞতা
বা না
জানার কারণে
আমরা জীবনে
অল্প-বেশী বিভিন্নভাবে বঞ্চিত হতে পারি বা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারি । কিন্তু
অসুখ-বিসুখ এবং
তাদের চিকিৎসার
ব্যাপারটি এতই
মারাত্মক যে,
এই ব্যাপারে
সামান্য অজ্ঞতার কারণে আপনি সারা জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে যেতে পারেন কিংবা অকাল মৃত্যুর শিকার হতে পারেন । সম্প্রতি জাতীয় দৈনিকগুলোর এক রিপোর্টে
উল্লেখ
করা হয়েছে
যে, আমাদের
দেশে প্রতি
বছর দুই
লক্ষ
মানুষ নতুন
করে ক্যান্সারে
আক্রান্ত
হয়ে থাকেন ;
যাদের মধ্যে
পঞ্চাশ হাজার
রোগী দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ধরণের চিকিৎসা নিয়ে থাকেন আর বাকী দেড় লক্ষ
রোগী কোন
চিকিৎসা সুবিধা
পায় না ।
কবিরাজি, এলোপ্যাথি এবং হোমিওপ্যাথি
এই তিনটি
বিষয়ে যার গভীর পড়াশোনা আছে তিনি নির্দ্বিধায়
স্বীকার করবেন
যে, কবিরাজি
হলো প্রাইমারী
মেডিক্যাল সাইন্স, এলোপ্যাথি
হলো স্ট্যান্ডার্ড মেডিকেল সাইন্স এবং হোমিওপ্যাথি
হলো এডভান্সড
মেডিক্যাল
সাইন্স । আর এই কারণে অন্যান্য
জটিল রোগের
মতো টিউমার
এবং ক্যান্সারের
চিকিৎসাতেও হোমিও ঔষধ শ্রেষ্টত্বের
দাবীদার । হোমিও ডাক্তাররা
দুইশ বছর পূর্ব
থেকেই ঔষধের সাহায্যে টিউমার/ ক্যান্সার
নিরাময় করে
আসছেন । অথচ এলোপ্যাথিতে
ক্যান্সারের ঔষধ
চালু হয়েছে
মাত্র পঞ্চাশ
বছর যাবত । তার পূর্বে এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা
টিউমার/ ক্যান্সারের
রোগীদের কোন
ঔষধ দিতে
পারতেন না।
টিউমার/ ক্যান্সারের
অবস্থান সুবিধা মতো হলে তারা অপারেশন করে সারানোর চেষ্টা করতেন আর তা না হলে ভালো-মন্দ
খেয়ে নেওয়ার
উপদেশ দিয়ে
রোগীদের বিদায়
দিতেন। ইদানীং
এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা ক্যান্সার
সারানোর জন্য
মারাত্মক মারাত্মক অনেকগুলো
কেমিক্যাল ঔষধ
এক নাগাড়ে
কয়েক মাস
যাবত রোগীদের
শরীরে ইনজেকশন
দিয়ে ঢুকিয়ে
দিয়ে থাকেন।
একে তারা
নাম দিয়েছেন
কেমোথেরাপি (chemotherapy)
। ক্যামোথেরাপির
ক্ষতিকর
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া
এতই বেশী
যে, এতে
প্রায় সকল
রোগীই অকালে
করুণ মৃত্যুবরণ
করতে বাধ্য
হয়। তবে
কেমোথেরাপির সবচেয়ে ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
হলো ব্রেন
ড্যামেজ (brain
damage) হয়ে যাওয়া অর্থাৎ স্মরণশক্তি
নষ্ট হয়ে
যায়। কোন
কিছু মনে
থাকে না,
কোন কথার
পরে কোন
কথা বলতে
হবে তা
মাথায় আসে
না, একসাথে
একটার বেশী
কাজ করতে
পারে না,
ছোটখাটো ব্যাপারেও
সিদ্ধান্ত নিতে অনেক সময় লেগে যায়, অল্প সময়ের জন্য সবকিছু ভুলে যায়, কোন নির্দিষ্ট
বিষয়ে মনোযোগ
দিতে পারে
না, নতুন
কিছু শিখতে
পারে না
ইত্যাদি ইত্যাদি। ডাক্তাররা
এই সমস্যার
নাম দিয়েছে
‘কেমোব্রেন’ (chemobrain)।
তাছাড়া কেমোথেরাপির আরো যে-সব মারাত্মক
সাইড-ইফেক্ট আছে
তা হলো
মুখে ঘা
হওয়া(stomatitis), পেটে আলসার হওয়া (gastric ulcer), মারাত্মক
রক্তশূণ্যতা (anaemia), অপুষ্টি (malnutrition), ওজন কমে যাওয়া (weight
loss), চুল পরে যাওয়া (hairlessness), লিভার-কিডনী-হার্টের
সর্বনাশ হওয়া (Liver damage), শ্রবণশক্তি
নষ্ট হওয়া
ইত্যাদি ইত্যাদি। কেমোথেরাপির
ধাক্কায় রোগী
এতই দুর্বল
হয়ে পড়ে
যে, সে
একেবারে শয্যাশায়ী হয়ে পড়ে অনেক দিনের জন্য। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো কেমোথেরাপি
দিতে যেহেতু
লক্ষ লক্ষ
টাকা ব্যয়
করতে হয়,
সেহেতু এই
চিকিৎসায় উপকার
হোক বা
না হোক
চিকিৎসা শেষে
অনেকেই পথের
ভিখিরিতে পরিণত
হয়ে যান।
আবার টাকার
অভাবে অনেকে
এই চিকিৎসাই
নিতে পারেন
না। অথচ
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় অন্তত একশগুণ কম খরচে টিউমার/ ক্যান্সার
সারানো যায়
এবং তাতে
রোগীর স্বাস্থের কোন ক্ষতি তো হয়ই না বরং আরো উন্নতি হয়। একজন হিন্দু যুবকের কথা আমার মনে আছে যার লিম্ফ্যাটিক
গ্লান্ডে ক্যান্সার
(non-hodgkin's
lymphoma) হয়েছিল। আমি বলেছিলাম
এই ভয়ঙ্কর
ক্যান্সার যদি
ইতিমধ্যে সারা
শরীরে ছড়িয়ে
পড়ে থাকে (metastasis), তবে হয়ত হোমিও চিকিৎসায়
তাকে পুরোপুরি
সারানো নাও
যেতে পারে।
কিন্তু তারপরও হোমিও ঔষধের মাধ্যমে ক্যান্সারের
অগ্রগতিকে কমিয়ে
দিয়ে রোগীকে
অনত্মত পাঁচ-দশ
বছর বাঁচিয়ে
রাখা যাবে।
কিন্তু সে হোমিওপ্যাথির
ওপর ভরসা
না করে
রাতারাতি সুস্থ হওয়ার আশায় জায়গা-জমি
বিক্রি করে
ভারতে গিয়ে
কেমোথেরাপি দিয়ে
আসে। ভারতের
এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা তাকে রোগমুক্ত
সম্পূর্ণ সুস্থ
(?) বলে ঘোষণা
করেন। দেশে
এসে সে
আবার তার
চাকুরিতে যোগদান
করে। বাহ্যিকভাবে তাকে দেখতে বেশ সুস্থ-সবল-হৃষ্ট-পুষ্ট মনে হচ্ছিল কিন্তু দেড় বছরের মাথায় সে হঠাৎ করে মারা যায়। (আসলে কেমোথেরাপি
এমনই ভয়ঙ্কর
ঔষধ যে
সেগুলো প্রয়োগের
ফলে শরীরের
কল-কব্জা সব
ঢিলা হয়ে
যায়। শরীর
একেবারে পচেঁ
যায় ! শতকরা
৯৯ জন
রোগীই অকালে
করুণ মৃত্যুবরণ
করে। চিকিৎসার
নামে এই
জঘন্য প্রতারণা
এবং মাল
কামানোর ব্যবসা
আর কত
কাল চলবে
আল্লাহ্ জানে।)
আর অপারেশনের
কথা বলতে
গেলে বলতে
হয়, অপারেশনে
টিউমার এবং
ক্যান্সারের উন্নতি না হয়ে বরং আরো খারাপের দিকে চলে যায়।
একজন শিশু
বিশেষজ্ঞের (pediatriacian) কথা আমার মনে আছে যার গালে টিউমার হয়েছিল। ফলে অপারেশন করে
টিউমার কেটে ফেলে দেওয়ার ছয়মাস পরে গালে ক্যান্সার
ধরা পড়ে।
এবার ক্যান্সারসহ
গাল কেটে
ফেলে দেওয়ার
ছয়মাস পরেই
চোয়ালের হাড়ে
ক্যান্সার দেখা
দেয় এবং
আবার অপারেশন
করে একপাশের
সব দাঁতসহ
চোয়াল কেটে
ফেলে দেওয়া
হয়। ফলে
এক বছরের
মধ্যে তিন
তিনটি অপারেশনের
ধাক্কায় তার
স্বাস্থ্য এতোই ভেঙে পড়ে যে, টিউমার দেখা দেওয়ার দেড় বছরের মধ্যে তার মৃত্যু হয়। অথচ অপারেশন না করে ভদ্রলোক যদি বিনা চিকিৎসায়ও
থাকতেন, তথাপি
এর চাইতে
অনেক বেশী
দিন বাঁচতেন।
অপারেশনের পরে
হাসপাতালের বেডে
যেই নারকীয়
কষ্ট ভোগ
করেছেন, তা
না হয়
বাদই দিলাম (তিন
মাস তো
কেবল স্যুপ
আর %2
ক্যানসারের এলোপ্যাথিক
চিকিৎসা কেন
বিপজ্জনক
http://bashirmahmudellias.blogspot.com/2009/10/cancer-and-its-perilous-treatment_31.html
https://bashirmahmudellias.wordpress.com/diabetes/
মনীষীদের মতে,
অজ্ঞতা হলো
মানবজাতির
সবচেয়ে বড়
সমস্যা। অজ্ঞতা
বা না
জানার কারণে
আমরা জীবনে
অল্প-বেশী বিভিন্নভাবে বঞ্চিত হতে পারি বা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারি । কিন্তু
অসুখ-বিসুখ এবং
তাদের চিকিৎসার
ব্যাপারটি এতই
মারাত্মক যে,
এই ব্যাপারে
সামান্য অজ্ঞতার কারণে আপনি সারা জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে যেতে পারেন কিংবা অকাল মৃত্যুর শিকার হতে পারেন । সম্প্রতি জাতীয় দৈনিকগুলোর এক রিপোর্টে
উল্লেখ
করা হয়েছে
যে, আমাদের
দেশে প্রতি
বছর দুই
লক্ষ
মানুষ নতুন
করে ক্যান্সারে
আক্রান্ত
হয়ে থাকেন ;
যাদের মধ্যে
পঞ্চাশ হাজার
রোগী দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ধরণের চিকিৎসা নিয়ে থাকেন আর বাকী দেড় লক্ষ
রোগী কোন
চিকিৎসা সুবিধা
পায় না ।
কবিরাজি, এলোপ্যাথি এবং হোমিওপ্যাথি
এই তিনটি
বিষয়ে যার গভীর পড়াশোনা আছে তিনি নির্দ্বিধায়
স্বীকার করবেন
যে, কবিরাজি
হলো প্রাইমারী
মেডিক্যাল সাইন্স, এলোপ্যাথি
হলো স্ট্যান্ডার্ড মেডিকেল সাইন্স এবং হোমিওপ্যাথি
হলো এডভান্সড
মেডিক্যাল
সাইন্স । আর এই কারণে অন্যান্য
জটিল রোগের
মতো টিউমার
এবং ক্যান্সারের
চিকিৎসাতেও হোমিও ঔষধ শ্রেষ্টত্বের
দাবীদার । হোমিও ডাক্তাররা
দুইশ বছর পূর্ব
থেকেই ঔষধের সাহায্যে টিউমার/ ক্যান্সার
নিরাময় করে
আসছেন । অথচ এলোপ্যাথিতে
ক্যান্সারের ঔষধ
চালু হয়েছে
মাত্র পঞ্চাশ
বছর যাবত । তার পূর্বে এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা
টিউমার/ ক্যান্সারের
রোগীদের কোন
ঔষধ দিতে
পারতেন না।
টিউমার/ ক্যান্সারের
অবস্থান সুবিধা মতো হলে তারা অপারেশন করে সারানোর চেষ্টা করতেন আর তা না হলে ভালো-মন্দ
খেয়ে নেওয়ার
উপদেশ দিয়ে
রোগীদের বিদায়
দিতেন। ইদানীং
এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা ক্যান্সার
সারানোর জন্য
মারাত্মক মারাত্মক অনেকগুলো
কেমিক্যাল ঔষধ
এক নাগাড়ে
কয়েক মাস
যাবত রোগীদের
শরীরে ইনজেকশন
দিয়ে ঢুকিয়ে
দিয়ে থাকেন।
একে তারা
নাম দিয়েছেন
কেমোথেরাপি (chemotherapy)
। ক্যামোথেরাপির
ক্ষতিকর
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া
এতই বেশী
যে, এতে
প্রায় সকল
রোগীই অকালে
করুণ মৃত্যুবরণ
করতে বাধ্য
হয়। তবে
কেমোথেরাপির সবচেয়ে ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
হলো ব্রেন
ড্যামেজ (brain
damage) হয়ে যাওয়া অর্থাৎ স্মরণশক্তি
নষ্ট হয়ে
যায়। কোন
কিছু মনে
থাকে না,
কোন কথার
পরে কোন
কথা বলতে
হবে তা
মাথায় আসে
না, একসাথে
একটার বেশী
কাজ করতে
পারে না,
ছোটখাটো ব্যাপারেও
সিদ্ধান্ত নিতে অনেক সময় লেগে যায়, অল্প সময়ের জন্য সবকিছু ভুলে যায়, কোন নির্দিষ্ট
বিষয়ে মনোযোগ
দিতে পারে
না, নতুন
কিছু শিখতে
পারে না
ইত্যাদি ইত্যাদি। ডাক্তাররা
এই সমস্যার
নাম দিয়েছে
‘কেমোব্রেন’ (chemobrain)।
তাছাড়া কেমোথেরাপির আরো যে-সব মারাত্মক
সাইড-ইফেক্ট আছে
তা হলো
মুখে ঘা
হওয়া(stomatitis), পেটে আলসার হওয়া (gastric ulcer), মারাত্মক
রক্তশূণ্যতা (anaemia), অপুষ্টি (malnutrition), ওজন কমে যাওয়া (weight
loss), চুল পরে যাওয়া (hairlessness), লিভার-কিডনী-হার্টের
সর্বনাশ হওয়া (Liver damage), শ্রবণশক্তি
নষ্ট হওয়া
ইত্যাদি ইত্যাদি। কেমোথেরাপির
ধাক্কায় রোগী
এতই দুর্বল
হয়ে পড়ে
যে, সে
একেবারে শয্যাশায়ী হয়ে পড়ে অনেক দিনের জন্য। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো কেমোথেরাপি
দিতে যেহেতু
লক্ষ লক্ষ
টাকা ব্যয়
করতে হয়,
সেহেতু এই
চিকিৎসায় উপকার
হোক বা
না হোক
চিকিৎসা শেষে
অনেকেই পথের
ভিখিরিতে পরিণত
হয়ে যান।
আবার টাকার
অভাবে অনেকে
এই চিকিৎসাই
নিতে পারেন
না। অথচ
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় অন্তত একশগুণ কম খরচে টিউমার/ ক্যান্সার
সারানো যায়
এবং তাতে
রোগীর স্বাস্থের কোন ক্ষতি তো হয়ই না বরং আরো উন্নতি হয়। একজন হিন্দু যুবকের কথা আমার মনে আছে যার লিম্ফ্যাটিক
গ্লান্ডে ক্যান্সার
(non-hodgkin's
lymphoma) হয়েছিল। আমি বলেছিলাম
এই ভয়ঙ্কর
ক্যান্সার যদি
ইতিমধ্যে সারা
শরীরে ছড়িয়ে
পড়ে থাকে (metastasis), তবে হয়ত হোমিও চিকিৎসায়
তাকে পুরোপুরি
সারানো নাও
যেতে পারে।
কিন্তু তারপরও হোমিও ঔষধের মাধ্যমে ক্যান্সারের
অগ্রগতিকে কমিয়ে
দিয়ে রোগীকে
অনত্মত পাঁচ-দশ
বছর বাঁচিয়ে
রাখা যাবে।
কিন্তু সে হোমিওপ্যাথির
ওপর ভরসা
না করে
রাতারাতি সুস্থ হওয়ার আশায় জায়গা-জমি
বিক্রি করে
ভারতে গিয়ে
কেমোথেরাপি দিয়ে
আসে। ভারতের
এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা তাকে রোগমুক্ত
সম্পূর্ণ সুস্থ
(?) বলে ঘোষণা
করেন। দেশে
এসে সে
আবার তার
চাকুরিতে যোগদান
করে। বাহ্যিকভাবে তাকে দেখতে বেশ সুস্থ-সবল-হৃষ্ট-পুষ্ট মনে হচ্ছিল কিন্তু দেড় বছরের মাথায় সে হঠাৎ করে মারা যায়। (আসলে কেমোথেরাপি
এমনই ভয়ঙ্কর
ঔষধ যে
সেগুলো প্রয়োগের
ফলে শরীরের
কল-কব্জা সব
ঢিলা হয়ে
যায়। শরীর
একেবারে পচেঁ
যায় ! শতকরা
৯৯ জন
রোগীই অকালে
করুণ মৃত্যুবরণ
করে। চিকিৎসার
নামে এই
জঘন্য প্রতারণা
এবং মাল
কামানোর ব্যবসা
আর কত
কাল চলবে
আল্লাহ্ জানে।)
আর অপারেশনের
কথা বলতে
গেলে বলতে
হয়, অপারেশনে
টিউমার এবং
ক্যান্সারের উন্নতি না হয়ে বরং আরো খারাপের দিকে চলে যায়।
একজন শিশু
বিশেষজ্ঞের (pediatriacian) কথা আমার মনে আছে যার গালে টিউমার হয়েছিল। ফলে অপারেশন করে
টিউমার কেটে ফেলে দেওয়ার ছয়মাস পরে গালে ক্যান্সার
ধরা পড়ে।
এবার ক্যান্সারসহ
গাল কেটে
ফেলে দেওয়ার
ছয়মাস পরেই
চোয়ালের হাড়ে
ক্যান্সার দেখা
দেয় এবং
আবার অপারেশন
করে একপাশের
সব দাঁতসহ
চোয়াল কেটে
ফেলে দেওয়া
হয়। ফলে
এক বছরের
মধ্যে তিন
তিনটি অপারেশনের
ধাক্কায় তার
স্বাস্থ্য এতোই ভেঙে পড়ে যে, টিউমার দেখা দেওয়ার দেড় বছরের মধ্যে তার মৃত্যু হয়। অথচ অপারেশন না করে ভদ্রলোক যদি বিনা চিকিৎসায়ও
থাকতেন, তথাপি
এর চাইতে
অনেক বেশী
দিন বাঁচতেন।
অপারেশনের পরে
হাসপাতালের বেডে
যেই নারকীয়
কষ্ট ভোগ
করেছেন, তা
না হয়
বাদই দিলাম (তিন
মাস তো
কেবল স্যুপ
আর %2