হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায়
অটিজম খুব
সহজেই আরোগ্য
করা যায়
http://bashirmahmudellias.blogspot.com/2008/11/autism-is-easily-curable-with.html
দুর্ভাগ্যজনকভাবে
সারা বিশ্বের
মতো আমাদের
দেশেও ইদানীং
অটিজম আক্রান্ত শিশুদের
সংখ্যা অনেক
বৃদ্ধি পেয়েছে। অটিজম শিশুদের এমন একটি মানসিক রোগ যাতে তারা কথা, কাজ-কর্ম বা
খেলাধুলা ইত্যাদির মাধ্যমে অন্য শিশুদের সাথে সম্পর্ক তৈরী
করতে পারে
না। কেবল শিশু
নয়, বড়দের সাথেও
তারা সম্পর্ক গড়তে
পারে না। মোটকথা ইহারা
সামাজিকতা আয়ত্ত
করতে পারে
না। সারাক্ষণ নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত থাকে। সদা সর্বদা
কল্পনার এক
অবাস্তব জগতে
ডুবে থাকে তারা। নানা রকমের
কাল্পনিক শব্দ
শোনে, কাল্পনিক দৃশ্য দেখে। কিছু বিষয়কে
তারা খুবই
পছন্দ করে
এবং দিনরাত
সেগুলো নিয়েই
পড়ে থাকে। আবার
কিছু বিষয়কে
তারা ভয়
পায়, সহ্য করতে
পারে না। বয়স বৃদ্ধির
সাথে সাথে
তাদের বিচার-বুদ্ধির কোন উন্নতি হয় না। ডাক্তারী ভাষায় এদেরকে বলা হয় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু (special
need
children) বা
কোন একটি
বিষয়ে অত্যধিক
ঝোঁকসম্পন্ন শিশু
(gifted baby)। সাধারণভাবে এদেরকে বুদ্ধিপ্রতিবন্দ্বি
হিসেবে গণ্য
করা হয়। শেষকথা হলো
সারা জীবনই
পরিবার, সমাজ এবং
দেশের জন্য
তারা একটি
বোঝা হয়ে
বেঁচে থাকে। তার চাইতেও
দুঃখজনক ব্যাপার
হলো, এলোপ্যাথিক
ডাক্তাররা এবং মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞরা
অটিজমের কোন
কাযর্কর চিকিৎসা নাই
বলে ঘোষণা
দিয়ে থাকেন। ফলে অভিবাবকরা হতাশ হয়ে সন্তানের রোগমুক্তির আশা ত্যাগ করেন। অপদার্থ সন্তানের ভবিষ্যৎ ভেবে
ভেবে চোখের
পানি ফেলা
ছাড়া পিতা-মাতার
আর কিছুই
করার থাকে না। অথচ আমরা
অনেকেই জানি
না যে, উপযুক্ত হোমিও চিকিৎসা অবলম্বন
করলে খুব
সহজেই অটিজম
আক্রান্ত শিশুদেরকে সুস্থ করে তোলা
যায়। হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানী
এবং হোমিও
ডাক্তারদের লেখায়
অটিজমের অগণিত
কেইস হিস্ট্রি
দেখা যায়, যাদেরকে তারা
সফলভাবে রোগমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন।
ব্রিটিশ হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানী
ডাঃ বার্নেটের
লেখায় দেখা
যায় যে, আজ থেকে
একশ বছরেরও
বেশী সময়
পুর্বে তিনি
এমনকি মধ্যবয়ষ্ক
অটিজমের রোগীকেও
সুস্থ করতে সক্ষম
হয়েছেন। সাম্প্রতিক গবেষণাগুলোতে ব্যাপকভাবে
প্রমাণিত হয়েছে
যে, ডিপিটি, পোলিও, হাম, হেপাটাইটিস, এমএমআর প্রভৃতি টিকার (vaccine) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়
শিশুরা অটিজমে
আক্রান্ত হয়। পক্ষান্তরে টিকার
বিষক্রিয়ায় যে-সব রোগ হয়, তাদের চিকিৎসায়
হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সাফল্য
একটি ঐতিহাসিক
সত্য। ইন্টারনেটে যে-কেউ একটু খোঁজ নিলে হোমিওপ্যাথিক
চিকিৎসা নিয়ে
অটিজম থেকে
মুক্ত হওয়া
অসংখ্য শিশুদের কেইস হিস্ট্রি
দেখতে পাবেন। যুক্তরাষ্ট্রের
মহাকাশ গবেষণা
সংস্থা নাসার
কমপিউটার বিজ্ঞানী এমি ল্যানস্কি-র (Amy
L. Lansky, Ph. D) শিশু
সন্তান
যখন দুরারোগ্য
মানসিক ব্যাধি
অটিজমে
আক্রান্ত
হয়, তখন
বিশ্বখ্যাত সব
সাইকিয়াট্রিস্ট, নিউরোলজিষ্টরা
কয়েক বছর
চেষ্টায়ও তাকে
সুস্থ করতে
ব্যর্থ
হয়।
তারা
ঘোষণা করে
যে, এই
রোগের কোন
চিকিৎসা
নাই।
কিন্তু এমি লিনষ্কির
বিশ্বাস হয়
নাই যে, দুনিয়াতে অটিজমের কোন চিকিৎসাই নাই। পরবর্তীতে স্থানীয় একজন
বিজ্ঞ হোমিও
চিকিৎসক মাত্র
ছয় মাসের
চিকিৎসায় শিশুটিকে
অটিজম থেকে
সম্পর্ণরূপে মুক্ত করেন। এই ঘটনার
পর এমি
ল্যানস্কি নাসার
চাকুরি ছেড়ে
দিয়ে হোমিওপ্যাথির উপর একটি ডিপ্লোমা
কোর্স করে
বর্তমানে
ক্যালিফোর্নিয়ার
অটিজমসহ দুরারোগ্য রোগ-ব্যাধিতে
আক্রান্ত শিশুদের
চিকিৎসায় আত্মনিয়োগ করেছেন। তার মতে,
“হোমিওপ্যাথিতে
প্রচলিত কিছু
থিউরীকে আপাত
দৃষ্টিতে অবৈজ্ঞানিক মনে হয় ; কিন্তু হোমিওপ্যাথি যে কাজ করে আমার ছেলেই তার জ্বলন্ত প্রমাণ”। বস্তুত হোমিওপ্যাথিক ঔষধে এমন সব জটিল শারীরিক-মানসিক
রোগও আরোগ্য
হয়, যাকে অন্যান্য চিকিৎসা বিজ্ঞানে
একেবারে অসম্ভব-অবিশ্বাস্য
মনে করা
হয়ে থাকে। এজন্য হোমিওপ্যাথিক ডাক্তাররা
বিশ্বাস করেন
যে, হোমিওপ্যাথি হলো অসম্ভবকে
সম্ভব করার
চিকিৎসা বিজ্ঞান। পরিশেষে অটিজম আক্রান্ত শিশুদের
পিতা-মাতার প্রতি আমার আহ্বান থাকবে, তারা যেন
কালবিলম্ব না
করে তাদের
সন্তানকে কোন
হোমিও বিশেষজ্ঞ
ডাক্তারের চিকিৎসাধীনে ন্যস্ত করেন।
http://bashirmahmudellias.blogspot.com/2008/11/autism-is-easily-curable-with.html
অটিজম খুব
সহজেই আরোগ্য
করা যায়
http://bashirmahmudellias.blogspot.com/2008/11/autism-is-easily-curable-with.html
দুর্ভাগ্যজনকভাবে
সারা বিশ্বের
মতো আমাদের
দেশেও ইদানীং
অটিজম আক্রান্ত শিশুদের
সংখ্যা অনেক
বৃদ্ধি পেয়েছে। অটিজম শিশুদের এমন একটি মানসিক রোগ যাতে তারা কথা, কাজ-কর্ম বা
খেলাধুলা ইত্যাদির মাধ্যমে অন্য শিশুদের সাথে সম্পর্ক তৈরী
করতে পারে
না। কেবল শিশু
নয়, বড়দের সাথেও
তারা সম্পর্ক গড়তে
পারে না। মোটকথা ইহারা
সামাজিকতা আয়ত্ত
করতে পারে
না। সারাক্ষণ নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত থাকে। সদা সর্বদা
কল্পনার এক
অবাস্তব জগতে
ডুবে থাকে তারা। নানা রকমের
কাল্পনিক শব্দ
শোনে, কাল্পনিক দৃশ্য দেখে। কিছু বিষয়কে
তারা খুবই
পছন্দ করে
এবং দিনরাত
সেগুলো নিয়েই
পড়ে থাকে। আবার
কিছু বিষয়কে
তারা ভয়
পায়, সহ্য করতে
পারে না। বয়স বৃদ্ধির
সাথে সাথে
তাদের বিচার-বুদ্ধির কোন উন্নতি হয় না। ডাক্তারী ভাষায় এদেরকে বলা হয় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু (special
need
children) বা
কোন একটি
বিষয়ে অত্যধিক
ঝোঁকসম্পন্ন শিশু
(gifted baby)। সাধারণভাবে এদেরকে বুদ্ধিপ্রতিবন্দ্বি
হিসেবে গণ্য
করা হয়। শেষকথা হলো
সারা জীবনই
পরিবার, সমাজ এবং
দেশের জন্য
তারা একটি
বোঝা হয়ে
বেঁচে থাকে। তার চাইতেও
দুঃখজনক ব্যাপার
হলো, এলোপ্যাথিক
ডাক্তাররা এবং মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞরা
অটিজমের কোন
কাযর্কর চিকিৎসা নাই
বলে ঘোষণা
দিয়ে থাকেন। ফলে অভিবাবকরা হতাশ হয়ে সন্তানের রোগমুক্তির আশা ত্যাগ করেন। অপদার্থ সন্তানের ভবিষ্যৎ ভেবে
ভেবে চোখের
পানি ফেলা
ছাড়া পিতা-মাতার
আর কিছুই
করার থাকে না। অথচ আমরা
অনেকেই জানি
না যে, উপযুক্ত হোমিও চিকিৎসা অবলম্বন
করলে খুব
সহজেই অটিজম
আক্রান্ত শিশুদেরকে সুস্থ করে তোলা
যায়। হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানী
এবং হোমিও
ডাক্তারদের লেখায়
অটিজমের অগণিত
কেইস হিস্ট্রি
দেখা যায়, যাদেরকে তারা
সফলভাবে রোগমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন।
ব্রিটিশ হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানী
ডাঃ বার্নেটের
লেখায় দেখা
যায় যে, আজ থেকে
একশ বছরেরও
বেশী সময়
পুর্বে তিনি
এমনকি মধ্যবয়ষ্ক
অটিজমের রোগীকেও
সুস্থ করতে সক্ষম
হয়েছেন। সাম্প্রতিক গবেষণাগুলোতে ব্যাপকভাবে
প্রমাণিত হয়েছে
যে, ডিপিটি, পোলিও, হাম, হেপাটাইটিস, এমএমআর প্রভৃতি টিকার (vaccine) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়
শিশুরা অটিজমে
আক্রান্ত হয়। পক্ষান্তরে টিকার
বিষক্রিয়ায় যে-সব রোগ হয়, তাদের চিকিৎসায়
হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সাফল্য
একটি ঐতিহাসিক
সত্য। ইন্টারনেটে যে-কেউ একটু খোঁজ নিলে হোমিওপ্যাথিক
চিকিৎসা নিয়ে
অটিজম থেকে
মুক্ত হওয়া
অসংখ্য শিশুদের কেইস হিস্ট্রি
দেখতে পাবেন। যুক্তরাষ্ট্রের
মহাকাশ গবেষণা
সংস্থা নাসার
কমপিউটার বিজ্ঞানী এমি ল্যানস্কি-র (Amy
L. Lansky, Ph. D) শিশু
সন্তান
যখন দুরারোগ্য
মানসিক ব্যাধি
অটিজমে
আক্রান্ত
হয়, তখন
বিশ্বখ্যাত সব
সাইকিয়াট্রিস্ট, নিউরোলজিষ্টরা
কয়েক বছর
চেষ্টায়ও তাকে
সুস্থ করতে
ব্যর্থ
হয়।
তারা
ঘোষণা করে
যে, এই
রোগের কোন
চিকিৎসা
নাই।
কিন্তু এমি লিনষ্কির
বিশ্বাস হয়
নাই যে, দুনিয়াতে অটিজমের কোন চিকিৎসাই নাই। পরবর্তীতে স্থানীয় একজন
বিজ্ঞ হোমিও
চিকিৎসক মাত্র
ছয় মাসের
চিকিৎসায় শিশুটিকে
অটিজম থেকে
সম্পর্ণরূপে মুক্ত করেন। এই ঘটনার
পর এমি
ল্যানস্কি নাসার
চাকুরি ছেড়ে
দিয়ে হোমিওপ্যাথির উপর একটি ডিপ্লোমা
কোর্স করে
বর্তমানে
ক্যালিফোর্নিয়ার
অটিজমসহ দুরারোগ্য রোগ-ব্যাধিতে
আক্রান্ত শিশুদের
চিকিৎসায় আত্মনিয়োগ করেছেন। তার মতে,
“হোমিওপ্যাথিতে
প্রচলিত কিছু
থিউরীকে আপাত
দৃষ্টিতে অবৈজ্ঞানিক মনে হয় ; কিন্তু হোমিওপ্যাথি যে কাজ করে আমার ছেলেই তার জ্বলন্ত প্রমাণ”। বস্তুত হোমিওপ্যাথিক ঔষধে এমন সব জটিল শারীরিক-মানসিক
রোগও আরোগ্য
হয়, যাকে অন্যান্য চিকিৎসা বিজ্ঞানে
একেবারে অসম্ভব-অবিশ্বাস্য
মনে করা
হয়ে থাকে। এজন্য হোমিওপ্যাথিক ডাক্তাররা
বিশ্বাস করেন
যে, হোমিওপ্যাথি হলো অসম্ভবকে
সম্ভব করার
চিকিৎসা বিজ্ঞান। পরিশেষে অটিজম আক্রান্ত শিশুদের
পিতা-মাতার প্রতি আমার আহ্বান থাকবে, তারা যেন
কালবিলম্ব না
করে তাদের
সন্তানকে কোন
হোমিও বিশেষজ্ঞ
ডাক্তারের চিকিৎসাধীনে ন্যস্ত করেন।
http://bashirmahmudellias.blogspot.com/2008/11/autism-is-easily-curable-with.html